গ্রামবাংলা ডেস্ক:
দীর্ঘ ৪ মাস করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বন্ধ ছিল কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত। এসময় পর্যটকশূন্য ছিল সৈকত।
অবশেষে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করায় পুরনো রূপে ফিরতে শুরু করেছে বিশ্বের দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকত। ঈদের ছুটিতে কক্সবাজার সৈকতে বেড়েছে পর্যটকসহ স্থানীয় দর্শনার্থীদের ভিড়। সৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে ভিড় করতে শুরু করেছেন পর্যটকসহ দর্শনার্থীরা।
দীর্ঘসময় পর ঘরবন্দী মানুষগুলো সৈকত দেখতে পেয়ে দারুণ উচ্ছসিত। এদিকে সৈকতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা শিথিল হলেও এখনও খুলে দেওয়া হয়নি সেখানকার হোটেল মোটেল, রেস্তোরা ও বার্মিজ দোকান। তবে দর্শনার্থীদের আগমনে দারুণ খুশি সৈকতের ফটোগ্রাফার ও বিচবাইক চালকরা।
তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হলেও ঘুরতে এসে অনেকেই তা মানছেন না। যদিও সৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য প্রচারণাসহ মাইকিং করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।
তারপরও এ ব্যাপারে উদাসীন পর্যটক ও দর্শনার্থীদের অনেকে।
ট্যুরিস্ট পুলিশ পরিদর্শক শাকের আহমেদ বলেন, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে যেন সৈকতে অবস্থান করতে পারে এজন্য আমরা ব্যাপক প্রচারণার ব্যবস্থা করেছি।
পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে অর্ধশতাধিক লাইফ গার্ড কর্মী থাকলেও দু’দিন ধরে দেখা যায়নি তাদেরকে।
তাই বর্ষা মৌসুমে সাগর উত্তাল থাকায় যেকোন মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
আরো পড়ুন:
অনলাইন ডেস্ক
পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটি শেষ হয়েছে রবিবার। আজ সোমাবার খুলছে অফিস-আদালত।
সরকারি অফিসগুলোর পাশাপাশি আজ থেকে খুলছে ব্যাংকবিমা ও শেয়ারবাজার।
গত শুক্রবার থেকে তিনদিনের ঈদের ছুটি শুরু হয়।
গত শনিবার দেশের মুসলিম সম্প্রদায় পালন করে ঈদুল আজহা। রবিবার ছিল তিনদিনের ছুটির শেষ দিন।
Leave a Reply